রাঙামাটি । শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ব্রেকিং

পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির পথ দেখিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব : কাপ্তাইয়ে প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাপার্বত্যাঞ্চলের পরিস্থিতি অবনতি ঘটলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে : বীর বাহাদুর ঊশৈসিং এমপিসাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর, আহত ২ শ্রমিককে ঢাকায় প্রেরণকাপ্তাই হ্রদে ৩ মাসের জন্য মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা শুরুকেএনএফ প্রধান নাথান বমের স্ত্রী ‘নিখোঁজ’সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯, পরিচয় মিলেছে ২ জনের!তীব্র তাপদাহ: জনগণকে সচেতন করতে প্রচারণায় নেমেছে রাঙামাটি স্বাস্থ্য বিভাগকাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫ ইউনিটের ৪টিই বন্ধ, উৎপাদন কমে ৩০ মেগাওয়াট

নিউজ ডেস্কঃ-

প্রকাশিত: ১২:৩৭, ১ ডিসেম্বর ২০২০

মুখ থেকে মুখোশ খুলে দাও

মুখ থেকে মুখোশ খুলে দাও

তারা প্রত্যেকে রাজনৈতিক দলের নেতা। তাদের আলাদা আলাদা রাজনৈতিক দল আছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তারা দলীয় প্রতীক নিয়ে লড়াই করে। ইসির সাথে সংলাপ করে। নির্বাচনের আগে ও পরে বড় রাজনৈতিক দলের সাথে দরকষাকষি করে জোট বাধে। নির্বাচন শেষ হলে তারা জননেতা থেকে মাওলানার কাতারে চলে আসে। যেমন মামুনুল হক খেলাফত মজলিসের মহাসচিব। তার নির্বাচনী প্রতীক দেয়াল ঘড়ি। মামুনুলের হকের মতো হেফাজতের মহাসচিব  নূর হুসাইন কাসেমীর রাজনৈতিক দল আছে। দলটির নাম জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ। এ দলের নির্বাচনী প্রতীক খেজুরগাছ। চরমোনাইয়ের পীরেরও রাজনৈতিক দল আছে। দলের নাম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। এ দলের নির্বাচনী প্রতীক হাতপাখা। তিনশো আসনে তার দলের প্রার্থী আছে।

আওয়ামী লীগ বিএনপিতে যেমন  চিকিৎসক, প্রকৌশলী, ব্যবসায়ী, আইনজীবিরা নেতা হচ্ছেন এখানেও বিষয়টি তেমন।

শুধু নামের আগে মাওলানা থাকার কারনে আমরা সব কিছু ভুলে যাচ্ছি। অবুঝ বাঙালিরা রাজনৈতিক নেতাদের ধর্মীয় নেতা মনে করে আস্ফালন করছি।

আলোকিত রাঙামাটি

জনপ্রিয়