রাঙামাটি । শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ , ১২ বৈশাখ ১৪৩১

ব্রেকিং

পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির পথ দেখিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব : কাপ্তাইয়ে প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাপার্বত্যাঞ্চলের পরিস্থিতি অবনতি ঘটলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে : বীর বাহাদুর ঊশৈসিং এমপিসাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর, আহত ২ শ্রমিককে ঢাকায় প্রেরণকাপ্তাই হ্রদে ৩ মাসের জন্য মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা শুরুকেএনএফ প্রধান নাথান বমের স্ত্রী ‘নিখোঁজ’সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯, পরিচয় মিলেছে ২ জনের!তীব্র তাপদাহ: জনগণকে সচেতন করতে প্রচারণায় নেমেছে রাঙামাটি স্বাস্থ্য বিভাগকাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫ ইউনিটের ৪টিই বন্ধ, উৎপাদন কমে ৩০ মেগাওয়াট

প্রকাশিত: ১০:২৬, ২৭ নভেম্বর ২০২১

‘রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকেও জঙ্গিবাদের উত্থান হতে পারে’

‘রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকেও জঙ্গিবাদের উত্থান হতে পারে’

ছবি: সংগৃহীত


স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকেও জঙ্গিদের উত্থান হতে পারে। এই সমস্যা যদি শেষ না হয় তাহলে নতুন মাত্রায় জঙ্গিবাদের উত্থান হতে পারে।

শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টায় শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় একথা বলেন মন্ত্রী। ‘উপমহাদেশে জঙ্গি, মৌলবাদী, সন্ত্রাস দমন: সরকার ও নাগরিক সমাজের করণীয়’ শীর্ষক এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার ১৩তম বার্ষিকী উপলক্ষে এ আলোচনা সভা এবং তিনদিনের আলোকচিত্র ও চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি।

আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, মিয়ানমার থেকে ১১ লাখ বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাকে জোর করে আমাদের দেশে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা এটুকু বলতে চাই, এই ১১ লাখ রোহিঙ্গা, তার ভেতর থেকেও জঙ্গিবাদের উত্থান হতে পারে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, আমরা যদিও সতর্ক রয়েছি। তারা আমাদের বেড়াজালের মধ্যেই আছে। তারপরও আপনারা দেখেছেন তারা নিজেরা নিজেরা ক্যাম্পের ভেতরেই বিশৃঙ্খলা করছে। এসব নিয়েই আমরা চলছি।

মন্ত্রী বলেন, আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সক্ষমতা আগের চেয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে যেকোনো ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা প্রতিরোধ করা সম্ভব।

অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত বিক্রম দোরাইস্বামী বলেন, মুম্বাই হামলার ঘটনা মোকাবিলায় বাংলাদেশ থেকে আমরা অনুপ্রেরণা পেয়েছি। কারণ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে এই হামলার অনেক মিল রয়েছে। এ ধরনের সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় বাংলাদেশ-ভারত একসঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে।

একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবিরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন- মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী দক্ষিণ এশীয় গণসম্মিলনের সভাপতি বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সহ-সভাপতি শহীদজায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও ভাষাসৈনিক ধীরন্দ্রনাথ দত্তের পৌত্রী সমাজকর্মী আরমা দত্ত, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল মো. আবদুর রশীদ (অব.) প্রমুখ।

আলোকিত রাঙামাটি

জনপ্রিয়