রাঙামাটি । শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ব্রেকিং

পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির পথ দেখিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব : কাপ্তাইয়ে প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাপার্বত্যাঞ্চলের পরিস্থিতি অবনতি ঘটলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে : বীর বাহাদুর ঊশৈসিং এমপিসাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর, আহত ২ শ্রমিককে ঢাকায় প্রেরণকাপ্তাই হ্রদে ৩ মাসের জন্য মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা শুরুকেএনএফ প্রধান নাথান বমের স্ত্রী ‘নিখোঁজ’সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯, পরিচয় মিলেছে ২ জনের!তীব্র তাপদাহ: জনগণকে সচেতন করতে প্রচারণায় নেমেছে রাঙামাটি স্বাস্থ্য বিভাগকাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫ ইউনিটের ৪টিই বন্ধ, উৎপাদন কমে ৩০ মেগাওয়াট

নিউজ ডেস্কঃ-

প্রকাশিত: ১২:৩৪, ১০ আগস্ট ২০২২

কক্সবাজারে পর্যটক হয়রানি ঠেকাতে ট্যুরিস্ট পুলিশের ৮ নির্দেশনা

কক্সবাজারে পর্যটক হয়রানি ঠেকাতে ট্যুরিস্ট পুলিশের ৮ নির্দেশনা

কক্সবাজারে কটেজ জোনে কটেজ মালিকদের পর্যটক হয়রানি ঠেকাতে কঠোর হচ্ছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। এ লক্ষ্যে কক্সবাজার কটেজ মালিকদের জন্য ৮ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এসব নির্দেশনা অমান্য করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রেজাউল করিম।

তিনি জানান, পর্যটক হয়রানি ও জিম্মি করে টাকা আদায়ের অভিযোগে রবিবার ট্যুরিস্ট পুলিশের হাতে কটেজ জোনের দালাল চক্রের ১১ জন আটক হয়।

পরে তাদের আদালতে সোপর্দ করা হলে আদালত তাদের দুইদিনের কারাদণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠান।

কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রেজাউল করিম আরো জানান, কক্সবাজার কটেজ জোনে টর্চার সেলের সন্ধান পাওয়ার পর থেকে পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য  আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।

সোমবার ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়ন কার্যালয়ে কটেজ জোনের মালিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা করা হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের পুলিশ সুপার মো. জিল্লুর রহমান। এ সভায় ৮টি বিষয়ে তাদের সতর্ক করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

ট্যুরিস্ট পুলিশের নির্দেশনাগুলো হলো-

১. কটেজ জোনের সকল প্রবেশ পথে সিসি ক্যামেরা স্থাপন।

২. যে সকল কটেজে অপরাধমূলক কাজ ঘটে তাদের মালিকদের বলে এসব বন্ধ করার ব্যবস্থা।

৩. সকল কটেজের স্টাফদের আইডি কার্ড দেওয়া বাধ্যতামূলক।  

৪. পর্যটক ও কটেজ স্টাফ ছাড়া বাইরের কেউ সেখানে আড্ডা বা অপ্রয়োজনে ঘোরাঘুরি করতে পারবে না।

৫. কোনো সিএনজি বা অটোরিকশা বা টমটম সেখানে দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে না। যাত্রী নিয়ে বা নামিয়ে দিয়ে চলে যাবে।

৬. প্রত্যেক কটেজের সামনে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করতে হবে।

৭. প্রত্যেক প্রবেশপথে গেট লাগানো হবে এবং রাত ১২টার পর শুধুমাত্র সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পূর্ব পাশের মেইন প্রবেশপথ খোলা থাকবে।

৮. পর্যটকদের এনআইডি কার্ড বা জন্ম নিবন্ধন কার্ডসহ রেজিস্ট্রার খাতায় এন্ট্রি করাতে হবে।

জনপ্রিয়