রাঙামাটি । শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ , ১২ বৈশাখ ১৪৩১

ব্রেকিং

পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির পথ দেখিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব : কাপ্তাইয়ে প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাপার্বত্যাঞ্চলের পরিস্থিতি অবনতি ঘটলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে : বীর বাহাদুর ঊশৈসিং এমপিসাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর, আহত ২ শ্রমিককে ঢাকায় প্রেরণকাপ্তাই হ্রদে ৩ মাসের জন্য মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা শুরুকেএনএফ প্রধান নাথান বমের স্ত্রী ‘নিখোঁজ’সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯, পরিচয় মিলেছে ২ জনের!তীব্র তাপদাহ: জনগণকে সচেতন করতে প্রচারণায় নেমেছে রাঙামাটি স্বাস্থ্য বিভাগকাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫ ইউনিটের ৪টিই বন্ধ, উৎপাদন কমে ৩০ মেগাওয়াট

নিউজ ডেস্কঃ-

প্রকাশিত: ১৬:১৮, ১৭ আগস্ট ২০১৯

সাত দিনের নামের উৎপত্তি কীভাবে, কখনো ভেবে দেখেছেন?

সাত দিনের নামের উৎপত্তি কীভাবে, কখনো ভেবে দেখেছেন?

ছবি: সংগৃহীত


সপ্তাহ গণনা করতে শনিবার, রবিবার হিসাব করা হয়। এই বারের নামগুলোর উৎপত্তি কীভাবে তা কি জানা আছে শিশু শিক্ষার একেবারে সূচনাতেই যেসব প্রাথমিক জ্ঞান শেখানো হয়ে থাকে, তার মধ্যে সপ্তাহের সাতদিনের নাম একেবারে ঝাড়া মুখস্থ করার বিষয়টি থাকেই। কখনো কি ভেবে দেখেছেন, এই নামগুলোর উৎপত্তি কোথায়? এগুলোর বিশেষত্বই বা কী? প্রথম পর্বে এর ইতিহাস সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আজ পড়ুন শেষ পর্ব-

সপ্তাহে দিনগুলোর নামের বর্ণনা

Sunday  
সূর্যের দিন। গ্রিক পুরাণমতে, হেলিওস হচ্ছেন এক শক্তিশালী দেবতা। ইনি সূর্যদেব হিসেবেও খ্যাত। গ্রিক ‘হেলিওস’ শব্দের অর্থ হচ্ছে সূর্য। রোমান ভাষায় Sol বলতে সূর্যরূপী দেবতাকেই বোঝানো হয়, যাকে স্যাক্সন ভাষায় বলা হতো Sunne, আর সেখান থেকেই ইংরেজি Sun.পৃথিবীর আকাশ থেকে দেখতে পাওয়া জ্যোতিষ্কগুলোর মধ্যে সূর্যই সবচেয়ে উজ্জ্বল, যার আলোয় পুরো পৃথিবী আলোকিত হয়। সূর্যই অন্যসব জ্যোতিষ্ক শাসন করে বলে ল্যাটিন ভাষায় রবিবারকে dominica বলে, যা Lord’s Day নামেও পরিচিত।

Monday 
চাঁদের দিন। এটা আসলে Moon’s day থেকে পরিবর্তিত হয়ে এই রূপে এসেছে। গ্রিক পুরাণ মতে, selenes হচ্ছেন চাঁদের দেবী। রোমান ভাষায় এই চাঁদকে বলে Moon. আরেকটি বহুল প্রচলিত নাম হচ্ছে Luna, যিনি কিনা Sol (সূর্য) দেবতার পরিপূরক এক নারী সত্ত্বা।

Tuesday 
গ্রিক শাস্ত্রমতে, Ares নামে এক দেবতা আছেন, যিনি যুদ্ধ আর ধ্বংসের প্রতীক। এর নামে আকাশে দৃশ্যমান মঙ্গলগ্রহের নাম রাখা হয়েছে Ares. আর এই গ্রহের নাম অনুসরণ করেই আবার গ্রিক ভাষাতে মঙ্গলবারের নাম রাখা হয়েছে ἡμέρᾱ Ἄρεως  মানে ‘Ares এর দিন’। রোমান ভাষায় অনুরূপ দেবতা হচ্ছেন Mars। তবে, স্যাক্সনদের ধর্মবিশ্বাস মতে, Mars এর অনুরূপ দেবতা মানে যুদ্ধ আর ধ্বংসের দেবতা হলেন Tiu, সেখান থেকেই ইংরেজি Tuesday.

Wednesday 
গ্রিক পুরাণ মোতাবেক দেবতা জিউসের এক সন্তানের নাম হারমিস। এই হারমিস দেবতা বাণিজ্যের সাথে সংশ্লিষ্ট। Hermes দেবতার নামানুসারে গ্রিক ভাষায় সূর্যের সবচেয়ে নিকটবর্তী গ্রহের নাম রাখা হয়েছে Hermes. আর বুধবারের নামও তাই। ওদিকে রোমান মাইথোলজি বলে, ব্যবসা-বাণিজ্যের দেবতা হচ্ছেন Mercury. তবে ইংরেজি ভাষায় কিন্তু দিনটির নাম Mercury Day নয়। বরং Wednesday, যা এসেছে জার্মান প্রভাবিত বিশেষ দেবী Woden এর নাম থেকে। এই ওডেন দেবীর জন্য বরাদ্দকৃত দিনের নাম Woden’s Day বা Wednesday.

Thursday ও Thursday 
এর অর্থ Thor’s day. অ্যাংলো-স্যাক্সন বিশ্বাস মোতাবেক থর হলেন থান্ডার বা বজ্রপাতের দেবতা। তাই, তার নামে একটি দিনের নাম রাখা হলো Thursday. গ্রিক ভাষায় এই ‘বজ্রপাতের পিতা’ খ্যাত দেবতাটি হচ্ছেন জিউস। তাই তো গ্রিক ভাষায় সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহটির নাম প্রচলিত গল্পগাঁথার সাথে মিলিয়ে রাখা হয়েছে ‘জিউস’। আর বারের নামটিও ‘জিউসের বার’। অবশ্য এই গ্রহকে ইংরেজিতে আমরা কিন্তু ‘থর’ বা ‘জিউস’ নামে চিনি না, চিনি রোমান ‘জুপিটার’ নামে।

Friday 
আগেই বলেছি, গ্রিক ‘আফ্রোদিতি’ বা রোমান ‘ভেনাস’ হচ্ছেন সৌন্দর্য, প্রেম ও কামনার দেবী, তার নামেই শুক্রগ্রহের নাম। আবার এই গ্রহের নামেই দিনটির নাম ‘আফ্রোদিতির বার’ (গ্রিক) আর ‘ভেনাসের বার’ (রোমান)। অ্যাংলো-স্যাক্সনদের কাছে অবশ্য সৌন্দর্যের দেবী হলেন ফ্রিগ, সেখান থেকেই ইংরেজি ফ্রাই ডে নামের উৎপত্তি।

Saturday 
Saturn’s Day বা স্যাটার্নের দিন। স্যাটার্ন হলেন রোমান দেবতা যিনি খুশি হলে ভালো ফসল দেন কৃষকদেরকে। গ্রিক ভাষায় অনুরূপ দেবতা হলেন ক্রোনাস। অ্যাংলো-স্যাক্সন ভাষায় এই নামের কোনো প্রতিশব্দ পাওয়া যায়নি। ইংরেজিতে Saturday নামটি সরাসরি রোমান থেকে আত্তীকরণ করা হয়েছে। স্ক্যান্ডিনেভিয়ান ভাষায়, এ দিনকে বোঝাতে যে শব্দ ব্যবহৃত হয়, তার অর্থ ‘স্নানবার’। সেখানকার স্থানীয় অধিবাসীরা সপ্তাহের শনিবারে কেবল স্নান করতো, এজন্যই হয়তো এমন নাম।

ইহুদি-খ্রিস্টান বিশ্বাস দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ইউরোপের অনেক ভাষাতেই কিন্তু শনিবারকে ইহুদি প্রত্যয় ‘সাবাথ’ এর সাথে মিলিয়ে অনুরূপ কিছু একটা ডাকা হয়। গ্রহদেবতাদের নাম অনুসারে গ্রিক সাতটি বারের নাম হলেও আপনি যদি খুঁজতে যান, তাহলে দেখবেন সেখানে বারগুলোর নাম সংখ্যা দিয়ে রাখা হয়েছে। অর্থাৎ অনেকটা এরকম, ‘প্রথম দিন’ (রোববার), ‘দ্বিতীয় দিন’ (সোমবার) ইত্যাদি।

ভারতবর্ষে সপ্তাহ

ভারতবর্ষেও প্রাচীন হিন্দু জ্যোতিষীরা দেবতাদের নামে গ্রহের নাম আর গ্রহের নাম অনুসারে সপ্তাহের প্রতিটি দিনের নাম রেখেছেন। ধারণা করা হয়, তৃতীয় থেকে পঞ্চম শতাব্দীতে গুপ্ত শাসনামলে এই নামকরণ করা হয়। সংস্কৃত ভাষায় বারের নামগুলো হলো, শনি আদিত্য (সূর্য বা রবি)  সোম (চাঁদ) মঙ্গল বুধ বৃহস্পতি শুক্র।

* শনি হিন্দু পুরাণ মোতাবেক শনি এক উগ্র দেবতা। তার কুদৃষ্টি খারাপ ফল বয়ে নিয়ে আসে। সে মূলত সূর্য ও তার স্ত্রী ছায়ার সন্তান।

* রবি মানে সূর্য, সংস্কৃত ভাষায় বলা হয় আদিত্য। রবিবারকে সংস্কৃত ভাষায় বলে আদিত্যবার। হিন্দু পুরাণ অনুযায়ী, সূর্যনারায়ণ বা সূর্যদেবতার নামের ভিত্তিতেই এই      সূর্য বা রবির নামকরণ করা হয়েছে। সূর্যের মা হচ্ছেন অদিতি আর বাবা কশ্যপ।

* সোম সোম মানে চাঁদ। হিন্দু মিথ অনুযায়ী, দেবতা শিবের সঙ্গে এর সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।

* মঙ্গল হিন্দু মিথ অনুযায়ী, মঙ্গল হলেন যুদ্ধের দেবতা। ইনি শিবের রক্তবিন্দু থেকে জন্ম নিয়েছেন বলে কোনো কোনো উৎস থেকে জানা যায়।

* বুধ হলো এক ঐশ্বরিক সত্ত্বা। সে বৃহস্পতি ও তার স্ত্রী তারার সন্তান। অবশ্য কখনো কখনো বুধকে চাঁদের (সোম) এর সন্তান বলেও সূত্রগুলো বলে থাকে।

* বৃহস্পতি হলো সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ। হিন্দু ধর্মমতে, একে ‘গুরু’ বলা হয়। ইনি যার পক্ষে থাকেন, তার ভাগ্য প্রসন্ন হয়।

* শুক্র হল অসুর দেবতাকূলের প্রধান, হিন্দু মিথ অনুযায়ী তার পুরো নাম শুক্রাচার্য।

আশ্চর্য বিষয় হচ্ছে, গ্রিকরা যেসব বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দেবতাদের নাম অনুযায়ী গ্রহবারের নাম রেখেছিলেন। ভারতবর্ষেও ঠিক সেসব বিষয় সংশ্লিষ্ট দেবতাদের নামেই গ্রহবারের নাম রেখেছেন। এই আশ্চর্য মিলের একটি কারণ হতে পারে- হিন্দু জ্যোতিষীগণ গ্রিক জ্যোতিষশাস্ত্র সম্পর্কে অবহিত ছিলেন। কেননা, গ্রিকদের দর্শন ও বিশ্বাস এই সমাজে খ্রিষ্টপূর্ব দ্বিতীয় শতক থেকেই দেখা যায়।

সপ্তাহের দিনগুলোর নামের ধারাবাহিকতা

সপ্তাহের দিনগুলো যেই যুগে নামকরণ করা হয়েছে, সেই যুগে পৃথিবী পৃষ্ঠ হতে খালি চোখে যেসব গ্রহ-নক্ষত্র দেখা যেতো সেগুলোর নাম থেকেই সাত দিনের নাম রাখা হয়েছে। কিন্তু কেন আগে রোববার, তারপর সোমবার, তারপর আবার মঙ্গলবার ইত্যাদি এর কি কোনো কারণ আছে নাকি এমনিই একটা কারণ আছে বটে। তবে ঠিক ‘কারণ’ বলাটা সঙ্গত হবে না। ওরা আসলে নামকরণের সময় একটা নিয়ম মেনেছে, আর সেটা হলো- Planetary Hours.

প্রাচীনকালে পৃথিবী থেকে খালি চোখে যে সাতটি বস্তু দেখা যেতো, জ্যোতিষশাস্ত্রে সেগুলোকে ‘গ্রহ’ বলা হয়। গ্রহ সাতটি হচ্ছে- মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, শনি, সূর্য ও চন্দ্র। (খেয়াল রাখুন, আধুনিক জ্যোতির্বিদ্যায় কিন্তু সূর্য ও চাঁদ গ্রহ নয়; সূর্য হলো নক্ষত্র আর চাঁদ হলো একটি উপগ্রহ; আরো খেয়াল করুন জ্যোতিষবিদ্যা আর জ্যোতির্বিদ্যা সর্বতোভাবে অভিন্ন বিষয় নয়)। পৃথিবীর সাপেক্ষে যে গ্রহের গতিবেগ যত বেশি, সে গ্রহ পৃথিবীর তত কাছে। বিপরীত ক্রমে, পৃথিবীর সাপেক্ষে যে গ্রহের গতিবেগ যত কম, সে গ্রহ পৃথিবী থেকে তত দূরে। দূরত্বের অধঃক্রম অনুসারে সাজালে যে অনুক্রমটি পাওয়া যায়, সেটি এরকম-

শনি  বৃহস্পতি  মঙ্গল  সূর্য (রবি)  শুক্র  বুধ  চন্দ্র (সোম)। প্রাচীনকালে বিশ্বাস করা হতো, কেবল সপ্তাহের দিনগুলোর উপর নয়, বরং একটি দিনের প্রতি সাত ঘণ্টার প্রতিটি ঘণ্টার উপরও একই অনুক্রমে গ্রহগুলোর প্রভাব রয়েছে। প্রতি সাত ঘণ্টা পর পর অনুক্রমটি পুনরাবৃত্ত হয়। ২৪ ঘণ্টার একটি দিনের প্রথম ঘণ্টাটি যে গ্রহের প্রভাবাধীন থাকবে, পুরো দিনটির নাম হবে সে গ্রহের নাম অনুসারে। ধরা যাক, চান্দ্রমাসের প্রথম দিনের প্রথম ঘণ্টার উপর শনির প্রভাব, অতএব এই দিনটি হবে শনিবার।

এরপর, দ্বিতীয় ঘণ্টার উপর বৃহস্পতি, তৃতীয় ঘণ্টার উপর মঙ্গল ইত্যাদি গ্রহের প্রভাব থাকবে। এভাবে যদি হিসেব করেন, তবে দেখবেন ২৫ তম ঘণ্টাটি সূর্যের প্রভাবাধীন থাকবে। কিন্তু ২৫তম ঘণ্টা হলো গিয়ে দ্বিতীয় দিনের প্রথম ঘণ্টা। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে, দ্বিতীয় দিনটি হবে রবিবার। এভাবে হিসাব করতে থাকলে দেখবেন, তৃতীয় দিন সোমবার, চতুর্থ দিন হবে মঙ্গলবার, পঞ্চম দিন হবে বুধবার, ষষ্ঠ দিন হবে বৃহস্পতিবার, সপ্তম দিন হবে শুক্রবার। অষ্টম দিন হবে গিয়ে আবারো শনিবার। শনি  রবি  সোম  মঙ্গল  বুধ  বৃহস্পতি  শুক্র। প্রাচীনযুগে এই নিয়মের সপ্তাহের দিনগুলোর ক্রমধারা ঠিক করা হয়েছিলো, আজ অবধি সেই নিয়ম চালু আছে।

সপ্তাহের প্রথম দিন কোনটি? 

এই প্রশ্নের নির্দিষ্ট কোনো উত্তর নেই। প্রাচীনকালে একেক যুগে একেক সভ্যতায় একেক দিনকে সপ্তাহের প্রথম দিন হিসেবে ধরা হয়েছে। প্রাচীনকালে অনেক জ্যোতির্বিদ হিসেব-নিকেশ করে রবিবারকে সপ্তাহের প্রথম দিন হিসবে ধার্য করেছিলেন। আবার ইহুদি ধর্ম মোতাবেক রবিবার হচ্ছে সপ্তাহের প্রথম দিন, আর ৭ম দিন হলো শনিবার। ইহুদিরা বিশ্বাস করেন, রবিবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত টানা ছয় দিন বিশ্বজগত সৃষ্টির কাজ করতে করতে ঈশ্বর ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলেন। তাই সপ্তাহের শেষ দিন তিনি বিশ্রাম যাপন করেছিলেন, এ বিশ্বাস থেকেই ইহুদিরা শনিবার দিনকে ‘সাবাথ’ তথা ‘বিশ্রামবার’ হিসেবে নাম রেখেছে। সেমেটিক বিশ্বাসের ধর্মগুলোতে রবিবারই সপ্তাহের প্রথম দিন। যদিও খ্রিস্টান-প্রধান অনেক দেশেই বর্তমানে সোমবারকে প্রথম দিন হিসেবে ধরা হয়। ইসলাম ধর্মেও ‘হিজরি বর্ষপঞ্জি’তে রবিবারকে সপ্তাহের প্রথম দিন হিসেবে ধার্য করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মান সংস্থা, ISO অবশ্য সোমবারকে সপ্তাহের প্রথম দিন হিসেবে ঠিক করে দিয়েছে।

আলোকিত রাঙামাটি

জনপ্রিয়