রাঙামাটি । শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ব্রেকিং

পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির পথ দেখিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব : কাপ্তাইয়ে প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাপার্বত্যাঞ্চলের পরিস্থিতি অবনতি ঘটলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে : বীর বাহাদুর ঊশৈসিং এমপিসাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর, আহত ২ শ্রমিককে ঢাকায় প্রেরণকাপ্তাই হ্রদে ৩ মাসের জন্য মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা শুরুকেএনএফ প্রধান নাথান বমের স্ত্রী ‘নিখোঁজ’সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯, পরিচয় মিলেছে ২ জনের!তীব্র তাপদাহ: জনগণকে সচেতন করতে প্রচারণায় নেমেছে রাঙামাটি স্বাস্থ্য বিভাগকাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫ ইউনিটের ৪টিই বন্ধ, উৎপাদন কমে ৩০ মেগাওয়াট

নিউজ ডেস্কঃ-

প্রকাশিত: ১২:৫৪, ২৭ মে ২০২০

দেড় হাজার টন বোরো ধান সংগ্রহ করেছে সরকার

দেড় হাজার টন বোরো ধান সংগ্রহ করেছে সরকার

ফাইল ছবি


চলতি বোরো মৌসুমে ৮ লাখ টন ধান এবং ১০ লাখ টন সিদ্ধ চাল ও দেড় লাখ টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু প্রায় এক মাসে মাত্র দেড় হাজার টনের মতো বোরো ধান ও ১৬ হাজার টনের মতো চাল কিনতে পেরেছে সরকার। তবে এঘনো লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি বলে জানা গেছে।

খাদ্য সচিব ড.মোসাম্মদ নাজমানারা খানুম বলেন, চলতি বোরো সংগ্রহ মৌসুম সফল করতে এ বিষয়ে ডিসিরা কার্যকরী অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন। মঙ্গলবার খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়, বোরো ধান গত ২৬ এপ্রিল থেকে কেনা শুরু হয়েছে।৭ মে থেকে শুরু হয়েছে চাল সংগ্রহ। ধান-চাল সংগ্রহ শেষ হবে ৩১ আগস্ট। চলতি বোরো মৌসুমে ২৬ টাকা কেজি দরে ধান, ৩৬ টাকা কেজি দরে সিদ্ধ চাল, ৩৫ টাকা কেজি দরে আতপ চাল কেনা হচ্ছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতিতে এবার বোরো মৌসুমে প্রায় ২০ লাখ টন ধান-চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনকে অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং হিসেবে মনে করছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।

তবে খাদ্য বিভাগ সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, প্রথম দিকে খাদ্যশস্য সংগ্রহ কমই হয়, এছাড়া ঈদ থাকায় ধান-চাল সেভাবে সংগ্রহ হয়নি। শেষের দিকে অল্প সময়ের মধ্যে দ্রুত সংগ্রহের মাধ্যমে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা হবে। বোরো সংগ্রহের ইতিহাসে এবারই সরকারিভাবে সর্বোচ্চ পরিমাণ ধান কেনা হচ্ছে। বোরোর ধান-চাল কেনার লক্ষ্য অর্জন সফল করতে ইতোমধ্যে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) সহায়তা চেয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।

কৃষকের উৎপাদিত শস্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতকরণসহ খাদ্যশস্যের বাজারমূল্য স্থিতিশীল রাখা, নিরাপত্তা মজুদ গড়ে তোলা ও ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রতি মৌসুমে সরকারিভাবে খাদ্যশস্য সংগ্রহ করা হয়। এ বছর বোরো মৌসুমে খাদ্য সংগ্রহ কার্যক্রম সফল করার জন্য ব্যক্তিগত সহযোগিতা কামনা করে খাদ্য সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম ডিসিদের উদ্দেশে লেখা চিঠিতে বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের কর্মকর্তাদের মাধ্যমে প্রকৃত কৃষকদের তালিকা প্রণয়ন করে খাদ্য অধিদফতরের উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর এবং ইউনিয়ন ওয়ারী লটারির মাধ্যমে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনার জন্য সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। তিনি কোনো ক্রমেই যেন কৃষক নন এমন ব্যক্তির নাম তালিকাভুক্ত না হয় এবং কৃষক ছাড়া অন্য কোনো মধ্যস্বত্বভোগী যেন সরকারি গুদামে ধান সরবরাহ না করতে পারে সে বিষয়টি কঠোরভাবে তদারকি করতে হবে।

ডিসিদের অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে ধান বিক্রয়ে কৃষককে উদ্বুদ্ধকরণ ও অ্যাপে কৃষক নিবন্ধনে সহায়তা প্রদানের জন্য ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তাদের নির্দেশনা দিতেও তা এবার ব্যবহার হচ্ছে না বলেন খাদ্য সচিব।

আলোকিত রাঙামাটি

জনপ্রিয়