রাঙামাটি । শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ব্রেকিং

পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির পথ দেখিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব : কাপ্তাইয়ে প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাপার্বত্যাঞ্চলের পরিস্থিতি অবনতি ঘটলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে : বীর বাহাদুর ঊশৈসিং এমপিসাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর, আহত ২ শ্রমিককে ঢাকায় প্রেরণকাপ্তাই হ্রদে ৩ মাসের জন্য মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা শুরুকেএনএফ প্রধান নাথান বমের স্ত্রী ‘নিখোঁজ’সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯, পরিচয় মিলেছে ২ জনের!তীব্র তাপদাহ: জনগণকে সচেতন করতে প্রচারণায় নেমেছে রাঙামাটি স্বাস্থ্য বিভাগকাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫ ইউনিটের ৪টিই বন্ধ, উৎপাদন কমে ৩০ মেগাওয়াট

বিনোদন ডেস্কঃ-

প্রকাশিত: ১৮:১৬, ১৩ নভেম্বর ২০১৯

রোহিঙ্গাদের নিয়ে প্রামাণ্য চলচ্চিত্র ‘নিগ্রহকাল’

রোহিঙ্গাদের নিয়ে প্রামাণ্য চলচ্চিত্র ‘নিগ্রহকাল’

বর্তমান বিশ্বমানচিত্রের আলোচিত একটি ইস্যু রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরের অভ্যন্তরীণ জীবন-সংগ্রাম ও তাদের জন্মভূমিতে ফিরে যাওয়ার আকুতিকে ধারণ করে পরিচালক প্রসূন রহমান নির্মাণ করেছিলেন পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘জন্মভূমি’। এবার তিনি এই ইস্যু নিয়ে নির্মাণ করেছেন প্রামাণ্য চলচ্চিত্র। ৮৪ মিনিটের  এই চলচ্চিত্রটির নাম ‘নিগ্রহকাল’ বা  ‘Long period of Persecution’। 

আইসিএলডিএসের নিবেদনে এবং ইমাশন ক্রিয়েটরের প্রযোজনায় নির্মিত চলচ্চিত্রটি মহাখালী স্টার সিনেপ্লেক্সে প্রদর্শনী হবে বৃহস্পতিবার।বুধবার দুপুরে প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে উদ্বোধনী প্রদর্শনী শো সম্পর্কিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান পরিচালক প্রসূন রহমান।

চলচ্চিত্র মুক্তি পাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জীবনঘনিষ্ঠ বা বাস্তবধর্মী চলচ্চিত্র তো এই দেশে এমনিতেই বেশি সিনেমা হলে জায়গা পায় না। তাই মাল্টিপ্লেক্স বা সিনেপ্লেক্সগুলোতেই মুক্তি দেয়ার চেষ্টা করেছি আমরা। এরপর হয়তো শহরের বাইরে এবং দেশের বাইরে মুক্তি দেয়ার চেষ্টা করা হবে। পাশাপাশি বেশ কিছু আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবেও অংশগ্রহণ করবে প্রামাণ্য চলচ্চিত্রটি। 

‘নিগ্রহকাল’ সম্পর্কে প্রসূন বলেন, মিয়ানমার সরকার ২০১৭ সালের আগস্টে রোহিঙ্গাদের ওপর ব্যাপক হত্যাকাণ্ড চালালে জীবন বাঁচানোর জন্য প্রায় ১১ লাখ শরণার্থী নিজেদের জন্মভূমি ছেড়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। বাংলাদেশ সরকার মানবিক দিক বিবেচনা করে তাদের আশ্রয় দেয়। কিন্তু তারাই এ দেশের জন্য একটি বড় সংকট তৈরি করেছে। এই বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিতে গিয়ে বাংলাদেশ যে বিপুল ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে, মূলত এই বিষয়গুলোই আমি বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করেছি এই ডকুফিল্মটিতে। 

রোহিঙ্গা ইস্যুতে এ দেশে অনেক প্রামাণ্য চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে কিন্তু সবগুলোই খণ্ড খণ্ড। আইসিএলডিএসের সহযোগিতায় আমি চেষ্টা করেছি সম্পন্ন একটি চিত্র তুলে ধরতে। আমরা সাতটি খণ্ডে এটি নির্মাণ করেছি। সেখান থেকেই ৮৪ মিনিটে উদ্বোধনী প্রদর্শনী করা হবে।

এই সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন আইসিএলডিএসের নির্বাহী পরিচালক মেজর জেনারেল আব্দুর রশিদ, আইসিএলডিএসের পরিচালক ও ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত এবং একাত্তর টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল বাবু।

আলোকিত রাঙামাটি

জনপ্রিয়